শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

আইপি এড্রেস অনুসন্ধান করা


ইমেইল দাতার আইপি অনুসন্ধান :

আপনার মেইলবক্স খুলুন। তার থেকে যেকোন একটি ইমেইল খুলুন। Reply-তে ক্লিক করুন। এবার Show original এ ক্লিক করুন। এখন যে তথ্যগুলো আসবে সেগুলো খুব ভালোভাবে খেয়াল করুন। সেখানেই আপনি হয়ত ইমেইল দাতার আইপি দেখতে পাবেন। কিন্তু gmail থেকে যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এই পদ্ধতি অনুসারে আপনি আইপি খুজে পাবেন না। এখন উপায়? হ্যা হ্যা অস্থির হবেন না। এক্ষুনি তা বলছি।
আসলে মূল ব্যাপারটি হচ্ছে gmail সবসময় https ব্যবহার করে। আমরা সাধারনত ওয়েবসাইটের এড্রেসে দেখতে পাই http যার সম্পূর্ণ রূপ হচ্ছে Hyper Text Transfer Protocol. আর https হচ্ছে এই http এর secured রূপ। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। যার কারনেই জিমেইলে আপনি আইপি খুজে পাবেন না। এখন যেই পদ্ধতিটির কথা আপনাদের বলব সেটি হচ্ছে প্রায় সব ধরনের ইমেইল এড্রেস (ইয়াহুমেইল, জিমেইল, এমএসএন ইত্যাদি) থেকে আইপি বের করার পদ্ধতি।
প্রথমেই http://readnotify.com সাইটটি খুলুন।
এরপর এখানে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
এখন আপনি যার ইমেইল এড্রেস অনুসন্ধান করতে চান তার বরারব একটি মেইল লিখুন। এবার ইমেইল টু সেকশন এরিয়ায় লিখুন victim’semailid.rednotify.com
পাঠিয়ে দিন। যখন সে ইমেইলটি পড়বে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার রিডনোটিফাই একাউন্টে তার আইপি চলে আসবে। আসলে রিডনোটিফাই একটি স্বয়ংক্রিয় লুকানো ছবি আপনার ইমেইলের সাথে ঐ ব্যাক্তি বরাবর পাঠিয়ে দেয়। যার ফলে আপনি তার আইপি পেয়ে যান। পদ্ধতিটি খুব কাজের।

অবস্থান অনুসন্ধান :

আমরা তো আইপি পেলাম এবার দেখব কিভাবে ঐ ব্যাক্তির অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। অর্থাৎ ব্যাক্তিটি কোন দেশের কোন শহরে আছে তা জানা।
প্রথমেই http://www.ip2location.com সাইটটি খুলুন।
এই সাইটটির খালি ঘরে আপনার কাঙ্খিত আইপি এড্রেসটি বসিয়ে দিন আর মজা দেখুন।
আপনি যার সাথে চ্যাটিং করছেন তার অবস্থান জানা :
আপনি যার সাথে চ্যাটিং করছেন তাকে তার আইপি সম্বন্ধে জিগ্যেস করুন। সে বললে তো বলতে হবে আপনার ভাগ্য সুপ্রসন্ন। আর না বললে কি করবেন? একটু অপেক্ষা করুন বলছি।
এখানে একটি ব্যাপার উল্লেখ করার মত আর তা হচ্ছে আগে আমরা একটি কমান্ডের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। netstat -n এর কথা মনে আছে? হ্যা এই কমান্ডটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ইন্টারনেটে যতগুলো কানেকশনের সাথে যুক্ত আছেন ঠিক ততগুলোর তথ্যই এই কমান্ডটির মাধ্যমে পাওয়া যাবে। আরেকটু ভেঙ্গে বলছি। ধরুন, মনে করুন আপনি ফেসবুকে,জিমেইলে এবং টেকটিউনসে একই সঙ্গে প্রবেশ করে আছেন। উপরের কমান্ডটি এই তিনটি সার্ভার সম্পর্কেই আপনার কাছে তথ্য সাপ্লাই করবে। বর্তমানে ইন্টারনেটে এক এক ব্যাক্তি চ্যাটিং এর এক এক পন্থা ব্যবহার করে। যেমন : ICQMessenger, MSN MessengerYahoo Messenger, Gtalk, Meebo, Gigsby, AIM ইত্যাদি। তাহলে বুঝুন কতটুকু ঝামেলার কাজ করতে যাচ্ছেন আপনি? আর এ কারনেই নিচে ধাপে ধাপে কয়েকটি ক্ষেত্র দেয়া হল। লক্ষ করুন।

ক্ষেত্র-১

যদি আপনি ICQ Messenger এ চ্যাট করেন আর সেখানের কারও অবস্থান জানতে চান তাহলে এ পদ্ধতিটি কাজে লাগান। ICQ Messenger এর কাজ করার ধরন হচ্ছে (আপনি->আপনার বন্ধু->আপনি) এইভাবে। তাই কারও আইপি সংগ্রহ করা এক্ষেত্রে খুব সহজ কাজ। মনে করুন আপনি কারও আইপি জানতে চাচ্ছেন তাহলে তাকে হিট করুন কিন্তু চ্যাটিং শুরু করবেন না। এবার Start->Run->cmd->netstat -n
এন্টার দিন। যে আইপিগুলো আসবে তা কোন রাফ কাগজে লিখে রাখুন। এবার আপনি তার সাথে চ্যাটিং আরম্ভ করুন। আবার Start->Run->cmd->netstat -n
এন্টার দিন। এবার আপনি সেখানে নতুন একটি আইপি দেখতে পাবেন। আর এই ব্যাক্তির সাথেই আপনি এখন চ্যাটিং এ ব্যাস্ত। এবার কিভাবে তার অবস্থান বের করবেন তা নিশ্চয়ই আর বলে দিতে হবে না।

ক্ষেত্র-২

.::: Yahoo MessengerMSN MessengerGTalk Messenger এর ক্ষেত্রে :::.
উপরোক্ত মেসেন্জারগুলোর কাজ করার ধরন হচ্ছে (আপনি-মেসেন্জারের সার্ভার-আপনার বন্ধু) এইভাবে। এখানে যদি আপনি ক্ষেত্র-১ এর পদ্ধতি কাজে লাগান তাহলে আপনি মেসেন্জারের আইপি পাবেন, ব্যাক্তির না। এইক্ষেত্রে আপনি চালাতে পারেন সোস্যাল ইন্জিনিয়ারিং। যদিও এটা নিয়ে পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা হবে তথাপি এখানে কিছু পরিচিতি দেয়া হচ্ছে। সোস্যাল ইন্জিনিয়ারিং হচ্ছে কাউকে বোকা বানিয়ে তাকে হ্যাকিং করা। আর এই মেসেন্জারের ক্ষেত্রে (মনে রাখবেন অধিকাংশ মেসেন্জারই এই কাজটি করে থাকে) আপনি আপনার সাথে চ্যাটিংকৃত ব্যাক্তিটিকে বলুন আপনার কাছে কোন ফাইল পাঠাতে বা তাকে আপনি কিছু পাঠাতে পারেন, সেটা হতে পারে কোন ছবি বা আপনার ছবি। যদি সে রাজি হয় তাহলে ক্ষেত্র-১ এর পদ্ধতি চালিয়ে যান। যখন আপনি তার সাথে চ্যাটিং করবেন তখন আপনি অতিরিক্ত যে আইপি এড্রেসটি দেখতে পাবেন সেটি হচ্ছে মেসেন্জারের আইপি আর যখন সে আপনার কাছে কোন কিছু পাঠাবে তখন আরেকটি নতুন আইপি দেখতে পাবেন, সেটি হচ্ছে তার আইপি। এছাড়াও আরও একটি উপায় আছে তা হল, আপনি তাকে আপনার কাছে একটি মেইল পাঠাতে বলতে পারেন। যখনই সে মেইল পাঠাবে আপনি রিডনোটিফাই পদ্ধতি চালিয়ে যান যা আগে বলা হয়েছে। কোন প্রশ্ন?

ক্ষেত্র-৩

.::: Meebo, Gigsby, Trillion ইত্যাদি মাল্টি চ্যাটিং ইন্জিনের ক্ষেত্রে :::.
এক্ষেত্রে কোন পদ্ধতি নেই। শুধু এতটুকুই করা যায় তা হল আপনি বলতে পারেন আপনাকে মেইল করতে আর আপনি রিডনোটিফাই পদ্ধতি চালাতে পারেন। আসলে কারও আইপি পাওয়া তেমন কঠিন কাজ নয় আর এটা তেমন বড় ধরনের কাজও নয়। আইপি এড্রেসের ব্যাপারে বলতে গেলে অনেক কথা বলতে হয়। আইপি এড্রেস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের। আবার সেখানে সাবনেট আইডি এবং হোস্ট আইডি নামক ব্যাপার রয়েছে। এছাড়াও আপনি একটি ওয়েবসাইট শুধু আইপি এড্রেস লিখেই প্রবেশ করতে পারেন যদিও সেখানে হেক্সা ট্রান্সফার এবং কোস্ট্রা ট্রান্সফার নামক ব্যাপার থেকেই যায়। কিন্তু বিশ্বাস করুন এতকিছু এখন আর আপনার করা লাগবে না। আপনি শুধুমাত্র একটি কমান্ডের সাহায্যেই আপনার আইপির নারিনক্ষত্র বের করতে পারবেন। পদ্ধতিটি অনুসরন করুন।
Start->Run->cmd->ipconfig/all
এন্টার চাপুন। সকল তথ্য এখন আপনার সামনে চলে আসবে। এছাড়াও inconfig/series কমান্ডটিও ব্যবহার করা যায় তবে netstat -n এটিই প্রসিদ্ধ।
আজ এ পযর্ন্তই

ফেসবুক থিম চেঞ্জ করুন এবার গুগল ক্রোমে। খুব সহজেই।

আমরা সবাই কমবেশি ফেসবুক ব্যাবহার করি। কিন্তু ফেসবুকের নীল সাদা রঙ দেখতে দেখতে আমরা ক্লান্ত। তাই নিজের পছন্দ মত থিম দিয়ে সাজিয়ে ফেলুন আপনার ফেসবুক কে। এটা শুধু মাত্র গুগল ক্রোম ব্যাবহার কারিদের জন্য। তো শুরু করা যাক…
স্টেপ ১-  গুগল ক্রোমে প্রবেশ করুন। ক্রোম  store এ যান।
সার্চ বার এ লিখুন  STYLISH EXTENSION.

goggle2
রেজাল্ট আসলে নীচের ছবি তে দেখানো extension টা add করুন।

google 3
স্টেপ ২- অ্যাড করার পর Settings> Extension. তারপর নীচের ছবি গুলো অনুসরণ করুন।

goggle 4

2014-02-21_184508


ব্যাস এবার আপনি আপনার পছন্দ মত থিম অ্যাড করুন।

goggle 5




পিসি অফ না করেই রাতে ঘুম? এবার পিসি নিজে নিজেই অফ হবে আপনি রাতে ঘুমিয়ে গেলেও


এই ছুটিতে তো আমার মত অনেকেই আছেন অনেক রাত পর্যন্ত কম্পিউটার এ বসে থাকেন, মুভি দেখেন। তাই না? আমি ল্যাপটপ কোলে নিয়ে মুভি দেখতে থাকি, দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে যাই। ল্যাপটপ বেচারা সারারাত চলতে থাকে। আমার মনে হয় আমার মত আরো অনেকেই আছেন যারা রাতে কম্পিউটার অন রেখে ঘুমিয়ে যান এবং সকালে উঠে আফসোস করেন।
undefined
আপনাদের জন্যই নিয়ে এসেছি আজকের এই ট্রিক টি। এখন রাতে কম্পিউটার অন রেখে ঘুমিয়ে গেলে কম্পিউটার ও আপনার সাথে ঘুমিয়ে যাবে। বেচে যাবে আপনার বিদ্যুৎ খরচ সাথে বাচবে আপনার কম্পিউটার এর প্রাণ ও! তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক এই কাজের কাজী ট্রিক টি…
এই ট্রিক টির জন্য আমরা কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করবো না। আমরা উইন্ডোজ এর ডিফল্ট একটি প্রোগ্রাম ব্যবহার করে এই কাজ টি করবো। উইন্ডোজ এর সেই ডিফল্ট প্রোগ্রাম টি হল Task Scheduler. এর সাহায্যে আমরা উইন্ডোজ কে কমান্ড দিবো, যেন আমরা ঘুমিয়ে গেলে উইন্ডোজ নিজে নিজে বন্ধ হয়ে যায় :D
কিন্তু উইন্ডোজ বুঝবে কি করে যে আপনি ঘুমিয়ে গেছেন? এখনকার কম্পিউটার তো এতটা বুদ্ধিমান না। আমরা এই কাজ টি একটু অন্য ভাবে করবো।আমরা উইন্ডোজ কে বলবো যদি আমার কম্পিউটার ৩০ মিনিট ধরে আইডল থাকে, অর্থাৎ কম্পিউটার টি ৩০ মিনিট ব্যবহার না করা হয় তাহলে বুঝবে আমি ঘুমিয়ে গেছি এবং কম্পিউটার অফ করে দিবে। তাহলে চলুন দেখে নেই, উইন্ডোজ কে কিভাবে আমরা এই কমান্ড দিবো।
Task Scheduler ওপেন করতে আপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেনু তে যান। সেখান থেকে কন্ট্রোল প্যানেল এ যান। কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Administrative Tools ওপেন করুন।
নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে, সেখান থেকে Task Scheduler ওপেন করুন।
undefined
Task Scheduler উইন্ডো এর ডান পাশে Create Task এ ক্লিক করুন।
এখানে আপনার টাস্ক এর জন্য একটি নাম দিন। নিচের মত করে সেটিং করুন।
undefined
এবার Triggers ট্যাব এ যান এবং New বাটন এ ক্লিক করুন। এই উইন্ডো তে শিডিউল সেটাপ করুন। এখানে এমন একটি সময় নির্বাচন করুন যেটি মধ্য রাত হয়।
এবার Actions ট্যাব এ যান। প্রোগ্রাম বক্স এ shutdown লিখুন। আরগুমেন্ট বক্স এ /s দিন। আপনি যদি আপনার পিসি ফোর্স শাটডাউন করতে চান, অর্থাৎ রানিং সব অ্যাপ অফ করে উইন্ডোজ শাটডাউন করতে চান তাহলে /s /f লিখুন।
undefined
এবার Conditions ট্যাব এ যান। এবার আপনার কম্পিউটার আইডেল এর সময় ঠিক করুন। আপনার কম্পিউটার কত সময় আইডল থাকলে এই টাস্ক রান হবে, কত সময় পরে আইডল হবে ইত্যাদি।
undefined
সর্বশেষ Settings ট্যাব এ গিয়ে নিচের মত ক্রএ সেটিং করে নিন। যদি এই টাস্ক টি ফেইল হয় তবে কয়বার চেষ্টা করবে, কতখন পরপর চেষ্টা করবে ইত্যাদি।
undefined
বেস! এবার ওকে করে বেরিয়ে আসুন। আর কোন ঝামেলা নেই। এবার প্রতি রাতে আপনি ঘুমিয়ে গেলে আপনার পিসি ও ঘুমিয়ে যাবে আপনার সাথে :D

গুগল এডসেন্স আবেদনের পূর্বে যে ১০ টি কাজ করবেন?

আমরা সবাই জানি, গুগল এডসেন্স থেকে অনেকেই মোটা অংকের টাকা আয় করছে। তবে বর্তমানে গুগলের নিয়ম নীতি আপডেটের পর গুগল এডসেন্স একাউন্ট পাওয়া আরো বেশী কঠিন হয়ে গেছে। আজকে আমি আলোচনা করবো, সোনার হরিণ গুগুল এডসেন্স প্রোগ্রামে অংশ গ্রহণ জন্য আবেদন করার পূর্বে যে ১০টি বিষয় আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। মনে রাখবেন গুগুল কিন্তু বিজনেস করার জন্যই আপনার অপেক্ষা করছে। এডসেন্স টিমও আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে.. ।
গুগুল এডসেন্স একাউন্ট সীল
আবেদেন করার পূর্বে কোন ১০টি বিষয় আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখেতে হবে: নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।:
১. প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy):
ব্লগারা সাধারণত যে ভুলটি করে থাকে তা হলো- প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy), নিজেদের আলসামী, প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy)সমন্ধে না জানার কারণে অনেকেই ব্লগে প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy) যোগ করেন না। যার কারণে আপনার ব্লগ এডসেন্স একাউন্ট পাওয়ার যোগ্য হলেও, গুগল সরাসরি রিজেক্ট করে থাকে। অনেক ব্লল্গার Privacy Policy যোগ করতে চরম অনীহা প্রকাশ করে। কিন্তু এটি আহমারী কিছু নয়। খুব সহজেই online privacy policy creator এর মাধ্যমে খুব সহজেই প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy)তৈরি করতে পারে। এটি বানানোর জন্য আপনাকে কোন উকিল বা বিজ্ঞ ব্যক্তির কাছে ধরণা দিতে হবে না। আপনার ব্লগে প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy) থাকা থাকা খারাপ কিছু নয়।প্রাইভেসি পলিসি(Privacy Policy)ব্লগের পাঠকের কাছে বর্ণনা করে যে, তারা আপনার ব্লগে থেকে কি পাবে? তাই যদিও এটি আহমারী কিছু নয়, তবে এডসেন্স একাউন্ট আ্যাপ্রুভাল এর ক্ষেত্রে এর প্রভাব যথেষ্ট।
২. About Page :
গুগল এডসেন্স একাউন্ট পেতে হতে About Page আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। About Page এ আপনি(লেখক) এবং আপনার ব্লগ সর্ম্পকিত বিষয় গুলো তুলে ধরতে হবে। About Page এর সাহায্যে পাঠকরা আপনার সমন্ধে জানতে পারবে এবং আপনার ব্লগটি সবার কাছে আরো বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠবে।
৩. যোগাযোগ ফরম (Contact Us Page):
আমরা সবাই জানি, সবারই কিছু প্রশ্ন, মতামত আছে। যেমুন – আপনি একটি নতুন সফটওয়্যার সমন্ধে একটি বিশদ আর্টিকেল লিখলেন। কিন্তু পাঠকদের মনে আরো কিছু প্রশ্ন থেকে গেল! এখন বাকী প্রশ্নগুলোর কে উত্তর দেবে। উত্তর গুলো আপনাকেই দিতে হবে! তাই পাঠকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা, প্রশ্নাত্তর, পাঠকদের মতামত ইত্যাদি বিষয় গুলোর সাথে সরাসরি যুক্ত হওয়ার জন্য আপনাকে যোগাযোগ ফরম (Contact Us Page)আপনার ব্লগে যোগ করতে হবে।আরেকটি সুস্পষ্ট বিষয় মনে রাখবেন, গুগল এডসেন্স শুধু মাত্র মানি মেকিং মেশিন না, এডসেন্স টিম দেখতে চাই আপনার ব্লগটি পাঠকদের সাহায্য করছে কিনা। এক কথায়, ইউজার ফ্রেন্ডলি কি না?
৪. নাম এবং ইমেল যাচাই( Name, Email Verification):
যোগাযোগ ফরম (Contact Us Page), About Page এ আপনার নাম এবং ইমেল যোগ করুন। যা সহজেই গুগল এডসেন্স টিম Verification করতে পারে। কারণ ইদানিং, স্প্যাম, বট দিয়েও অনেকই গুগল এডসেন্স একাউন্ট এর জন্য আবেদন করে থাকে।
৫. এজ ভেরিফিকেশন (Age Verification):
গুগুল এডসেন্স টিম কখনো টিনএজারদের আবেদন গ্রহণ করে না। আপনার বয়স যদি ১৮ এর নিচে হয় তাহলে অবশ্যই এডসেন্স একাউন্টের আবেদন থেকে বিরত থাকবেন। এজ ভেরিফিকেশন (Age Verification) একটি মজার বিষয়। অনেকেই এই বিষয়টির জন্যই রিজেক্টেড হয়। তাই ভালোমতো খেয়াল করুন, আপনি যে, আবেদনটি করতে যাচ্ছেন তাতে আপনার বয়স ১৮+ হচ্ছে কি না। এক্ষ্রেত্রে ফেক এজ ব্যবহার করতে পারেন। তবে যদি কোন সময় গুগুল আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র, বার্থসর্টিফিকেট চাই, তাহলে এর জন্য আমি দায়ী থাকবো ন।
৬. সর্বনিন্ম পোষ্ট:
গুগল এডসেন্স একাউন্ট আবেদনের জন্য, ব্লগে ঠিক কতগুলো পোষ্ট লিখতে হবে তা সুষ্পষ্টভাবে কোথাও উল্লেখ নাই। অনেকেই ৫০০+ পোষ্ট থাকা সত্ত্বেও রিকেক্টড হয়েছেন। আবার ১০+ পোষ্ট লিখেও আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো আপনি কতগুলো পোষ্ট লিখবেন? এটি আমার নিজস্ব মতামত:
প্রথমিক ভাবে আবেদনের জন্য ৫০+ পোষ্ট থাকলেই চলবে। কিন্তু একটি কথা সবসময় মনে রাখবেন, মানসম্মত পোষ্ট, নো কপিপেষ্ট, সবকিছুই ইউনিক হতে হবে। সবসময় ৫০০+ ওয়ার্ড লিখার চেষ্টা করবেন।
৭.  কনটেন্ট টাইপ (Content Type):
গুগল এডসেন্স
কি ধরণের লিখা/পোষ্ট/আর্টিকেল/ আপনার ব্লগে প্রকাশ করছেন, এটি এটি সমন্ধে অবশ্যই সর্বোচ্চ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। ব্লগে এমন কিছু প্রকাশ করুন যা বাস্তবতার সাথে সর্ম্পকিত। পর্ণোগ্রাফিক (Pornographic), নিষিদ্ধ জিনিস পত্র (Illegal Items), ড্রাগ (Drugs)টপিক গুলো থেকে দূরে থাকুন। এছাড়া অন্য ভাষায়(Non English Blog)রচিত ব্লগ, ৩০০ শব্দের(word)নিচে পোষ্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন।
৮. ব্লগ ডিজাইন:
কোয়ালিটি কনটেন্ট এর পরই যে বিষয়টি আসে তা হলো ব্লগের ডিজাইন। ব্লগের ডিজাইনে অবশ্যই expertise > experience  >  Professionalism তিনটি বিষয়ের ছাপ থাকতে হবে। তার মানে যতটা সম্ভব ব্লগ ডিজাইনটা প্রফেশনাল মানের হতে হবে। কিন্তু ডিজাইন করার সময় অবশ্যই ব্লগ লোডিং টাইম বিবেচনায় রাখবেন।
৯. টপ লেভেল ডোমেন (Top Level Domain):
২০১০ সালের আগেও ব্লগস্পট ব্ল দিয়ে গুগল এডসেন্স একাউন্ট অনুমোদন করো যেত, এখন সেই যুগ শেষ। ব্লগস্পট ব্লগ হলে অবশ্যই আপনার একটি কাষ্টম ডোমেন (Top Level Domain) থাকতে হবে।অন্যথায়, আবেদন করে কোন লাভ নেই।
ক. বর্তমানে সাবডোমেনে এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ হয়না।
খ. টপ লেভেল ডোমেন (Top Level Domain) ব্যবহার করুন।যেমুন. .com, .net, .org ….
গ. .com.bd  অথবা .in কান্ট্রিকোড সম্মলিত ডোমেন নেম ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
(বি: দ্র: এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এডসেন্স একাউন্ট আবেদন করার পূর্বে আপনার ওয়েবসাইট এর বয়স অবশ্যই ৬ মাস হতে হবে।)
১০. অন্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক (Other Ad Networks):
এডসেন্স একাউন্ট এর জন্য আবেদন এর সময় অন্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক (Other Ad Networks)এর এড ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। Chitika, Clicksor এর মতো বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক (Other Ad Networks)এর এড ব্যবহার করেন তাহলে আবেদন করার সময় তা সরিয়ে ফেলুন।
(যদিও গুগুল এডসেন্স টিম অন্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক (Other Ad Networks)এর এড নিয়ে কোন প্রকার ঝমেলা করেনা, কিন্তু আবেদনের সময় আপনার সর্বচ্চো সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।)

Windows টিপসঃ পেনড্রাইভের সাহায্যে উইন্ডোজ ইনস্টল ও পার্টিশন ছাড়াই নতুন ড্রাইভ তৈরি পেনড্রাইভের সাহায্যে…



ইউএসবি পেনড্রাইভকে বুটেবল করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা খুবই সহজ। ডিভিডি রম-সুবিধা না থাকলে বা কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বুটেবল পেনড্রাইভ একটি ভালো সমাধান। কমপক্ষে ৪ গিগাবাইট অথবা তার চেয়ে অধিক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন একটা পেনড্রাইভ হলেই চলবে। এটি করতে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করার পর সার্চ বক্সে cmd লিখলে যে প্রোগ্রামটি আসবে, তাতে রাইট বাটন ক্লিক করে Run as administrator হিসেবে ওপেন করুন, ইউজার অ্যাকাউন্ট কন্ট্রোল ডায়ালগ বক্স এলে ইয়েস চাপুন। এবার কমান্ড প্রম্পট উইন্ডো চালু হলে তাতে diskpart লিখে এন্টার চাপুন। ডিস্কপার্ট অবস্থায় এলে list disk লিখে এন্টার চাপলে আপনার সিস্টেমে যেসব ড্রাইভ সংযুক্ত আছে, তার লিস্ট ও পাশেই সাইজ দেখাবে। এখানে একটা বিষয় ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত আপনার হার্ডডিস্ক হবে Disk 0, যার সাইজ গিগাবাইটে দেওয়া আছে। নিচেই পাবেন আপনার পেনড্রাইভ Disk 1 অথবা Disk 2 এ রকম, যার সাইজ মেগাবাইট আকারে পাবেন। এখান থেকে আপনার পেনড্রাইভটি সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে। Disk 1 আপনার পেনড্রাইভ হলে select disk 1 অথবা Disk 2 হলে select disk 2 লিখে এন্টার চাপুন। এরপর clean লিখে এন্টার চাপতে হবে। তারপর create partition primary লিখে এন্টার চাপলে পার্টিশন তৈরি হবে। এবার ড্রাইভটি ফরমেট করতে হবে। লিখুন format fs=ntfs quick এবং এন্টার চাপুন। ফরমেট হতে সামান্য একটু সময় নেবে। এটাই শেষ ধাপ। active লিখে এন্টার চাপুন। তারপর exit লিখে বের হয়ে আসুন। বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি হয়ে গেল। এখন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভিডিডি (Windows Vista, 7, 8 অথবা 8.1) থেকে সব ফাইল কপি করে পেনড্রাইভে পেস্ট করে দিন। ইমেজ ফাইল বা ISO ফাইল থাকলে সেটাকে উইনরার, উইনজিপ অথবা সেভেন-জিপ—যেকোনো একটা দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে পেনড্রাইভে কপি করতে হবে। যে কম্পিউটারে ওএস ইনস্টল করতে হবে, তাতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করিয়ে মেশিন চালু করে বুট মেন্যু থেকে পেনড্রাইভ বা রিম্যুভেবল ডিস্ক নির্বাচন করে দিন। উইন্ডোজ ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে।
পার্টিশন ছাড়াই নতুন ড্রাইভ
নতুন ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার দেখা যায় ড্রাইভ থাকে মাত্র একটি বা দুটি। তাই অনেক সময় প্রয়োজন পড়তে পারে একাধিক ড্রাইভের। আসুন তৈরি করি একাধিক ড্রাইভ কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই এবং আমাদের প্রয়োজন মিটিয়ে নিই।
প্রথমে My Computer-এ ডান বাটন ক্লিক করে Manage-এযান। এবার Disk Management-এ ক্লিক করুন। যে ড্রাইভকে ভেঙে একাধিক ড্রাইভ করতে চান সেই ড্রাইভে ডান বাটন ক্লিক করে Shrink Volume-এ ক্লিক করুন। কী আকারের ড্রাইভ বানাতে চান তা লিখুন। এবার New volume-এ ক্লিক করুন। এরপর Next-এ ক্লিক করে ড্রাইভ লেটার দিন। ড্রাইভের নাম পরিবর্তন করতে চাইলে তা লিখুন এবং Next-এ ক্লিক করুন। দেখুন আপনার ড্রাইভ তৈরি হয়ে গেছে।

এসইও করার ক্ষেত্রে ১০ টি আবশ্যিক টিপস


undefined
আসলামুয়ালাইকুম,
কোন রকম ভূমিকা ছাড়াই আজ লিখতে যাচ্ছি এসইও অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন নিয়ে একটি পোস্ট। আশা করি যারা এসইও -তে নতুন কিংবা আপনার ব্লগ/সাইটের জন্য এসইও করার প্রস্তুতি নিয়েছেন তাদের জন্য অন্তত কিছু বিন্দু কাজে আসবে। একটি ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর ভিজিটর বাড়াতে এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) এর বিকল্প নেই। ঠিক নেই বললে ভুল হবে কিনা জানিনা। আমার জানামতে নেই। হাজারও উপায়ের মাঝে এসইও সবচেয়ে বেশি কার্যকরী উপায় হওয়ার কারণ হল সার্চ ইঞ্জিন আপনাকে ৮০% ভিজিটর দিয়ে থাকে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এসইও এর গুরুত্ব কত টা ! যাই হোক আমি আজ এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব না। আল্লাহ আমাকে সুস্থ রাখলে ধীরে ধীরে সব কিছুই লেখার চেষ্টা করব। তবে আজ আমি এসইও করার ক্ষেত্রে আবশ্যিক ১০ টি টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করব। প্রতিটা টিপসই আপনার সাইটের এসইও করার সময় মাথায় রাখতে হবে এবং সেই মোতাবেক কাজ করতে হবে। তাহলে দেরি কেন? চলুন নিয়ে নিন ব্লগার মারুফের আজকের ১০ টি গরম এবং চরম উপকারি এসইও টিপসঃ
১. ইউনিক কন্টেন্টঃ
আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইটের সকল কন্টেন্টই আপনার সাইটের প্রাণ। কথাটা সামান্য ভুল! আসলে কন্টেন্ট থাকলেই চলবেনা। চাই ১০০% ইউনিক কন্টেন্ট। সব ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিনই চায় ইউনিক কন্টেন্ট পেতে। কিন্তু এই কপি পেস্টের জগতে ইউনিক কন্টেন্ট এর বড়ই অভাব। এখানে আপনাকে জোর গুরুত্বসহকারে বলতে চাই, আপনার সাইটে ইউনিক কন্টেন্ট ছাড়া কপি পেস্ট পোস্টের জন্য এসইও করে বিন্দু মাত্র লাভবান হবেন বলে আমার মনে হয়না ! তাই নিশ্চই বুঝতেই পেরেছেন ইউনিক কন্টেন্টের গুরুত্ব। তাই আবারো বলছি, আপনার যদি ইউনিক কন্টেন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি এসইও যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েন। ব্লগার মারুফ আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছে যে আপনি এসইও যুদ্ধে অন্তত বিফল হবেন না। কিন্তু যদি আপনার ইউনিক কন্টেন্ট না থেকে থাকে তাহলে বলতে চাই, আপনি বাকি পোস্ট পড়ার আগে ইউনিক কন্টেন্ট লিখে তারপর এসইও যুদ্ধে নামেন। অন্যথায় আপনার সব শ্রমই পণ্ডশ্রমে পরিণত হবে।
২. ব্লগ কমেন্টের মাধ্যমে শক্তিশালী ব্যাকলিংক তৈরি করুনঃ
আপনাকে আপনার ব্লগ এবং পোস্টের প্রচারনার জন্য বিভিন্ন ব্লগে কমেন্টে লিংক দিতে পারেন। তবে এখানেও কিছু কথা আছে। শুধু না বুঝে কমেন্ট করা পাগলামি করা ছাড়া কিছু হবেনা। আপনাকে আপনার ব্লগ সম্পর্কিত ব্লগে প্রাসঙ্গিক কমেন্ট করতে হবে। ধরুন, আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ব্লগ বা ওয়েব সাইট হলে আপনাকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সাইটে কমেন্টের মাধ্যমে ব্যাকলিংক অর্জন করতে হবে। এতে অন্য ব্লগের তুলনায় এই ব্লগের ব্যাকলিংক আপনার অধিকতর কাজে লাগবে। আপনার কমেন্ট অবশ্যই প্রাসঙ্গিক এবং বুদ্ধি খাটিয়ে দিতে হবে। অযথাই যেখানে সেখানে কমেন্ট করলে স্পামিং হিসেবে চিহ্নিত হবেন। তাই বুঝে শুনে কমেন্ট করবেন।
৩. সোশ্যাল শেয়ারঃ
সার্চ ইঞ্জিন এর পর আপনার দ্বিতীয় ভিজিটর সোর্স হল সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটসমূহ। এসব সাইটে আপনার পোস্ট বা কন্টেন্ট শেয়ার করে প্রচুর পরিমান ভিজিটরসও পাবেন সাথে এসইও এর ক্ষেত্রেও যথেষ্ট ভূমিকা রাখেব। তাই সাইটে সোশ্যাল শেয়ার বাটন যুক্ত করুন। এতে আপনি ভিজিটরসদের পাশাপাশি আপনি নিজেও শেয়ার করতে পারবেন।
৪. ডোমেইন নেমঃ
প্রথমত বলে রাখি, আপনার সাইটের সাথে ডোমেইন নেমের সঙ্গতি এবং সামজ্জসতা থাকতে হবে। অনেক ব্লগ বা সাইট দেখেছি যাদের ডোমেইন নেমের সাথে ব্লগের কোন মিল নেই। যা মোটেও এসইও সহায়ক কাজ নয়। এতে ভিজিটরসদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আপনার সাইট বা ব্লগের বিষয়ের উপর ভিত্তি করে একটি সুন্দর ডোমেইন নেম ব্যবহার করুন।
৫. তথ্যাবলির কার্যকারিতাঃ
আপনার সাইটের প্রতিটা প্রদত্ত তথ্য আপনার ভিজিটরসকে বিবেচনায় রেখে প্রদান করতে হবে। ভিজিটরস খুশি তো সব ফিট। আপনার ভিজিটরস আপনার প্রদত্ত কন্টেন্ট এবং যাবতীয় তথ্য পেয়ে উপকৃত হলে আপনার অর্জন দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
৬. পোস্ট ইমেজের টাইটেল, বিকল্প নাম, ক্যাপশনঃ
আপনার ব্লগ পোস্টের প্রতিটা ছবির শিরোনাম (টাইটেল), বিকল্প শিরোনাম (অল্টার) এবং ক্যাপশন দিতে হবে। এতে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই আপনার ইমেজ বুঝতে পারে।
৭. নিয়মিত আপডেটঃ
আপনার সাইট সর্বদা আপটুডেট হতে হবে। ব্লগ বানিয়ে বা এসইও করে ভালো ফলাফল অর্জন করে ফেলে রাখলে আপনার অর্জন তৎক্ষণাৎ ভূমিসাৎ হয়ে যাবে। একটি ভাবসম্প্রসারন আছে,”স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে রক্ষা করা কঠিন” । ঠিক তেমনই, ভালো র‍্যাংক পেয়ে আপনার কাজ শেষ নয়। সেই র‍্যাংক ধরে রাখার জন্য আপনার সাইট নিয়মিত আপডেট রাখতে হবে।
৮. হাই কোয়ালিটি কি-ওয়ার্ডসঃ
আপনার এসইও এর ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ধাপ হল কি-ওয়ার্ড নির্বাচন। আপনাকে সঠিক, কার্যকরী কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করে তা সাইটে দিতে হবে। এজন্য কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করা প্রয়োজন।
৯. ওয়েবমাস্টারঃ
সার্চ ইঞ্জিনগুলোর ওয়েব মাস্টারে আপনার সাইত/ব্লগ ভেরিফায়েড করে সেখানে নিয়মিত সাইটম্যাপ সাবমিট করতে হবে সাথে ওয়েবমাস্টার থেকে অন্যান্য প্রাপ্ত তথ্য পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
১০. শুধু সার্চ ইঞ্জিনই নয়, “ভিজিটরসের সন্তুষ্টি” চূড়ান্ত শব্দঃ
সার্চ ইঞ্জিনে ভালো অবস্থানে অবস্থান করলেই চলবে না। এর জন্য প্রয়োজন সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রাপ্ত ভিজিটরসদের সর্বাধিক সন্তুষ্টি অর্জন করাই হল চূড়ান্ত কাজ। আপনার যাবতীয় কাজে যদি আপনার ভিজিটরস সন্তুষ্ট হয় তবেই আপনি সার্থক এবং সফল এসইও এর যুদ্ধে।

ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় সম্পর্কিত বিষয়ে কয়েকটি মারাত্মক ভুল

ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় করাটা ব্লগারদের একটা বড় ভিশন । কিন্তু আয় করা যতটা সহজ মনে করা হলে ও অতটা সহজ নয় । সাধারণত অধিকাংশ প্রফেশনাল ব্লগারেরই উদ্দেশ্য থাকে ব্লগে এড দেয়ার মাধ্যমে আয় করা। বাংলাদেশের ব্লগাররা লোকাল এডের চেয়ে এডসেন্সের এডের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকেন, তাই এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পাওয়াই অনেকের প্রথম  ও প্রধান উদ্দেশ্য। তবে অনেককেই দেখা যায় এডসেন্স একাউন্ট এবং নিজের ব্লগ থাকা সত্ত্বেও খুব একটা আয় করতে পারছেন না । এর পিছনে যেসকল বিষয় কাজ করছে সেগুলোর মধ্যে কিছু কারণ হলো ব্লগিং  সম্পর্কে অজ্ঞতা, ভ্রান্ত ধারণা ইত্যাদি। আমি এখানে ব্লগিং সম্পর্কে সাধারণ কিছু ভুল ধারণা তুলে ধরবো, যেগুলো এড়ানো অবশ্য কর্তব্য ।

ভুল-১ ঃ রাতারাতি আপনি অনেক বেশি আয় করে ফেলবেন:

অনেকেরই ধারণা “আমি এডসেন্স একাউন্ট পাবো, আর রাতারাতি প্রচুর আয় করে ফেলবো”। এটা মারাত্মক ভুল ধারণা। এডসেন্স থেকে রাতারাতি আয় করা মোটেই সম্ভব না। সবসময়ই মনে রাখবেন এডসেন্স থেকে আপনি অনেক আয় করতে পারবেন কষ্ট করলে কিন্তু কখনোই তা রাতারাতি নয় ।

ভুল-২ ঃ রংচঙা ছবি যুক্ত এড (ইমেজ এড) থেকে বেশি আয় সম্ভব:

এই ধারণা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভুল। সাধারণয় ভিজিটররা রঙচঙা এডসেন্স এডের তুলনায় সাধারণ টেক্সট এডেই ক্লিক করে থাকেন বেশি। আবার অনেক ক্ষেত্রে ইমেজ এড ও পুরোপুরি কাজ নাও করতে পারে, সেজন্যে ব্লগে এড দেয়ার সময় টেক্সট ও ইমেজ দু’টোই দেয়া যেতে পারে।

ভুল-৩ ঃ নিজের এডে নিজে ক্লিক করে বা অন্যকে দিয়ে করিয়ে আয় করা সম্ভব:

এই ধারণা মূলত তারাই পোষণ করেন যারা এডসেন্স সম্পর্কে সবেমাত্র জানতে শুরু করেছেন। আপনি কোনক্রমেই নিজের এডে নিজে ক্লিক করে বা অন্য পিসি থেকে অন্যকে দিয়ে বা নিজে ক্লিক করে আয় করতে পারবেন না। এডসেন্সের প্রতিটা ক্লিকই মনিটর করা হয়। যে ভিজিটর ক্লিক করেছেন সে কোথা থেকে রেফার হয়ে এসেছে, ব্লগে কতক্ষণ থাকার পর ক্লিক পড়েছে ইত্যাদি নানান বিষয় খেয়াল করা হয়।
তাছাড়া যারা ইসলাম ধর্মের অনুসারী তারা নিশ্চয়ই জানেন হারাম উপার্জন মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়, তো আপনি যদি ফেইক ক্লিক তথা নিজের এডে নিজে ক্লিক করে আয় করার চেষ্টা করেন তবে সেটা হবে প্রতারণার সামিল এবং শতভাগ হারাম।

ভুল-৪ ঃ গুগল এডসেন্স এর এড শো করলে আপনি গুগল রেজাল্টে হাই র‍্যাঙ্কিং পাবেন:

অনেকের ধারণা, যেহেতু এডসেন্স গুগলের প্রোডাক্ট তাই হয়তো এডসেন্স ব্যবহার করলে আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ রেজাল্টে গুগল কিছুটা দয়াপরবশ হয়ে উপরে দেখাবে।  কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা । এডসেন্স আপনার সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিং কে খানিকটা প্রভাবিত করে ক্লায়েন্টকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেয়ার জন্যে। তবে তাই বলে যে আবার সব দিক দিয়ে ঠিকঠাক ভালো একটা ব্লগের প্রতি অবিচার করবে এমনও নয় গুগল।
এরকম আরও নানান ভুল ধারণা আছে অনেকের মধ্যে। আশা করি, নতুন ব্লগাররা এই ধরনের ভুল গুলো আর কখনও করবেন না । আমি আছি আপনাদের সাহায্যার্থে সব সময় । যে কোন সমস্যায় আপনারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন নিচের ঠিকানায় । আমি চেষ্টা করবো সমাধানের যদি ও আমার ও জ্ঞ্যানের সীমাবদ্ধতা আছে ।

কি বোর্ড এর এক ডজন F এর কাজ গুলো জেনে নিন


কম্পিউটারের কি বোর্ডের ওপরের দিকে F1  থেকে F12  পর্যন্ত যে ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। এসব কি একবার চেপেই বিভিন্ন সফটওয়্যার নানা রকম কাজ করা যায় ।
F1: সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় । F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের হেল্প চলে আসে।
F2: সাধারণত কোন ফাইল বা ফোল্ডার এর নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহৃত হয়।Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর নতুন ফাইল খোলা হয়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়।Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা যায় ।
F4: ওয়ার্ডের Last action performed  আবার (Repeat ) করা যায় এ কী চেপে ।Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা যায়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয় ।
F5: মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে । পাওয়ার পয়েন্ট এর শো শুরু করা যায় । ওয়ার্ড এর find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয় ।
F6: এই কী চেপে মাউস কারসরকে ওয়েব ব্রাউজার এর ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয় । Ctrl+Shift+F6  চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্ট টি সক্রিয় করা হয় ।
F7: ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যকরণ ঠিক করা হয় এ কী চেপে । ফায়ারফক্সের Caret browsing  চালু করা যায় ।  Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোন নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ শব্দের ধরন ইত্যাদি  জানার অভিধান চালু করা হয় ।
F8: অপারেটিং সিস্টেম চালু করার হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কী । সাধারনত উইন্ডোজ safe mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয় ।
F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কী দিয়ে ।
F10: ওয়েব ব্রাউজার বা কোন খোলা উইন্ডো এর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কী চেপে । shift+F10 চেপে কোন নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটন এ ক্লিক করার কাজ করা হয় ।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুরে দেখা যায় ।
F12: ওয়ার্ডের Save as  উইন্ডো খোলা হয় এ কী চেপে । Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয় । এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয় ।
এছাড়া F12 প্রেস করে অভ্র বাংলা কী বোর্ড চালু করা যায় ।
ধন্যবাদ সবাইকে

অ্যামেজিং প্রাকৃতিক দৃশ্যের 30 টি সুপার HD ওয়ালপেপার – এক্ষুনি সংগ্রহ করে নিন

অ্যামেজিং প্রাকৃতিক দৃশ্যের 30 টি সুপার HD ওয়ালপেপার [পার্ট - ২] – এক্ষুনি সংগ্রহ করে নিন ।
অসাধারন সুন্দর এই ওয়ালপেপার গুলো আমি টরেন্ট সাইট থেকে ডাউনলোড করে ছিলাম । এত সুন্দর ওয়ালপেপার গুলি আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না ।
আপনাদের যদি ওয়ালপেপার গুলি ভালো লাগে তবে কমেন্ট করতে ভুলবেন না ।
একটা একটা করে ডাউনলোড করতে হবে না আপনাদের ওয়ালপেপার গুলি কে । এটি একটি রার ফাইল । এক্সট্রাক্ট করে নিন আর এক সাথে পেয়ে যান আপনার পিসির জন্য অতুলনীয় সুন্দর HD এই ওয়ালপেপার গুলি কে ।
7412d3e604e0648651bc4bb3f9fb2bf8
pppuu

বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্স বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শপিং মল বিস্তারিত তথ্য

বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্স শপিং মল ২০০৪ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশে অবস্থিত সর্ববৃহৎ শপিং মল বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্স।
অবস্থান :
সোনার গাঁ হোটেলের নিকটবর্তী সার্ক ফোয়ারার পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে ৫০ গজ এগিয়ে হাতের ডান পাশে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল অবস্থিত।
bashundhara city complex
সময়সূচী
এই শপিং মলটি সকাল ৯.৩০ মিনিট থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
তবে ফাষ্ট ফুডের দোকানগুলো রাত ১০ টা পর্যন্ত থাকে।
শপিং মলটির সাপ্তাহিক পূর্ণ দিবস বন্ধ মঙ্গলবার এবং অর্ধ দিবস বন্ধ থাকে বুধবার।
শপিং মলের ৮ম তলায় অবস্থিত ষ্টার সিনেপ্লেক্স সপ্তাহে সাতদিনই খোলা থাকে।
শপিং মল ভবন
মার্কেটটি ১০ তলা বিশিষ্ট।
মার্কেটের মধ্যে ২৯০০ টি দোকান রয়েছে।
ব্লক রয়েছে ৪ টি।
এ- ব্লক মার্কেটের দক্ষিণ- পশ্চিম কোণে, বি- ব্লক মার্কেটের পূর্ব-দক্ষিণ কোণে, সি- ব্লক মার্কেটের পূর্ব কোণে, এবং ডি- ব্লক মার্কেটের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত।
এই শপিং মলে ২ তলা বিশিষ্ট আন্ডার গ্রাউন্ড রয়েছে।
শপিং মলের প্রবেশ পথ
শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরের দক্ষিণ পাশে প্রবেশের জন্য মোট ৩ টি গেইট রয়েছে। পূর্ব ও পশ্চিম পাশে একই মাপের ২ টি এবং মাঝখানে বড় ১ টি গেইট রয়েছে।
এছাড়া শপিং মলের দক্ষিণ পূর্ব, দক্ষিণ পশ্চিম এবং উত্তর পূর্ব দিক দিয়ে আন্ডার গ্রাউন্ডে প্রবেশ করা যায়।
আন্ডার গ্রাউন্ড থেকে ২ টি লিফটের সাহায্যেও শপিং মলের যেকোন ফ্লোরে যাওয়া যায়।
অনুসন্ধান কেন্দ্র
অনুসন্ধান কেন্দ্রটি গ্রাউন্ড ফ্লোরের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে অবস্থিত।
এছাড়া পঞ্চম তলায় শপিং মল কর্তৃপক্ষের একটি কাস্টমার কেয়ার পয়েন্ট রয়েছে।
লিফট
বড় লিফট
শপিং মলের মধ্যে ১২ টি বড় লিফট আছে।
প্রতিটি লিফটের ধারণক্ষমতা ২২ জন।
শপিং মলের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে ২ টি, পশ্চিম মধ্যস্থানে ২ টি, পশ্চিম-উত্তর কোণে ২ টি, উত্তর-মধ্যস্থানে ২ টি পূর্ব-মধ্যস্থানে ২ টি এবং পূর্ব-দক্ষিণ কোণে ২ টি লিফট আছে।
ক্যাপসুল লিফট
মার্কেটের মধ্যে ৬ টি ক্যাপসুল লিফট আছে।
প্রতিটি লিফটের ধারণক্ষমতা ৮ জন।
শপিং মলের একবারে মাঝখানের পূর্ব ও পশ্চিম পাশে ২ টি করে মোট ৪ টি, দক্ষিণ পশ্চিম পাশের বি-ব্লকে ১ টি এবং দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্লক-এ ১ টি ক্যাপসুল লিফট আছে।
এস্কেলেটর (চলন্ত সিঁড়ি)
এই শপিং মলে ৩ টি এসকেলেটর (চলন্ত সিঁড়ি) আছে।
প্রথম সিঁড়ি আছে ভবনের মধ্যখানে।
দ্বিতীয় সিঁড়ি আছে ব্লক ‘এ’ এবং ব্লক ‘ডি’ এর মধ্যখানে।
তৃতীয় সিঁড়ি আছে ব্লক ‘ বি’ এবং ব্লক ‘সি’ এর মধ্যখানে।
এই এসকেলেটর (চলন্ড সিঁড়ি) গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে ৮ম তলা পর্যন্ত বিস্তৃত।
বুথের সংখ্যা ও অবস্থান
শপিং মলের মধ্যে মোট ৪ টি বুথ আছে।
২য় তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্লকে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১টি, ৩য় তলায় মিউচ্যুয়াল ব্যাংকের ১টি, ৭ম তলায় ‘এ’ এবং ‘ডি’ ব্লকের পূর্ব পাশে ১টি এবং ৮ম তলায় ‘এ’ এবং ‘ডি’ ব্লকে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক এর ১টি এটিএম বুথ আছে।
নামাযের স্থান
শপিং মলের ২য় তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের ‘এ’ ব্লকে মহিলাদের নামাযের জায়গা আছে।
৬ষ্ঠ তলার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে এ ব্লকে পুরুষদের নামাযের জায়গা আছে।
টয়লেট ব্যবস্থা
প্রত্যেক ফ্লোরে পুরুষের জন্য ৩টি এবং মহিলাদের জন্য ৩টি করে মোট ৬টি টয়লেট আছে।
প্রত্যেক ফ্লোরের এ ব্লকে ২টি, বি ব্লকে ২টি এবং ডি ব্লকে ২টি করে মোট ৬টি টয়লেট আছে।
টয়লেটগুলোতে টিস্যু এবং হ্যান্ড ওয়াশের ব্যবস্থা আছে।
গাড়ি পার্কিং
শপিং মলের গ্রাউন্ট ফ্লোরে ১২০০ টি গাড়ি পার্ক করা যায়।
কার, মাইক্রোবাস এবং জীপ ঘন্টা প্রতি পার্কিং চার্জ ৩০ টাকা।
হোন্ডা সারাদিন ২০ টাকা।
অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা ও ফায়ার এক্সিট
প্রশিক্ষিত ৫০ জনের ফায়ার ফাইটিং টিম আছে।
পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র আছে।
এ ছাড়াও ফায়ার ইমারজেন্সী এক্সিটের জন্য প্রতি ফ্লোরে ৪টি করে ফায়ার এক্সিট।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
নিরাপত্তার জন্য প্রশিক্ষিত ৪৫০ জন নিরাপত্তা কর্মী আছে।
প্রতি ফ্লোরে পর্যাপ্ত সি সি ক্যামেরা।
আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর এবং হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টর।
অন্যান্য
এই শপিং মলে আরো আছে বাচ্চাদের টগি ওয়ার্ল্ড, খেলার জন্য পুল জোন এবং ব্যায়াম করার জন্য জিম।
এই শপিং মলটি কেন্দ্রীয় ভাবে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত।
লোডশেডিং এর সময় নিজস্ব জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুৎ, শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, লিফট এবং এসকেলেটর চালু রাখা হয়।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য এই শপিং মলে প্রশিক্ষিত ৩০০ জন পুরুষ ও মহিলা পরিচ্ছন্ন কর্মী রয়েছে।
ব্র্যান্ডের দোকান/শোরুম
ঢাকা তথা বাংলাদেশের সকল ব্র্যান্ড আইটেমের দোকান / শোরুম আছে এই শপিং মলে। এর কোনটি সিঙ্গেল দোকান আবার কোনটি পুরো ব্লকের অর্ধেক নিয়ে গড়ে উঠেছে। কয়েকটি ব্র্যান্ডের দোকান / শোরুম হলো-
ইয়োলো, দোকান # ৫৬-৫৭, ৬৭-৬৮, লেভেল ১, ব্লক- এ, ফোন- ৯১১১৪৪০১ এক্স- ১০১০৫৭।
টাইম জোন, লেভেল ১, ব্লক- এ, ফোন- ৯১১১৪৪০, এক্স- ১০১০০৭, ১০১০০৯।
ইরানিয়ান এম্পোরিয়াম, দোকান # ৩, লেভেল ১, ব্লক- এ, ফোন- ৯১১১৪৪০ এক্স- ১০১০০৪, মোবাইল- ০১৭১১-৫৩৮২৪৩।
স্মার্ট স্কাই শপ, লেভেল ১, ব্লক- ডি, দোকান # ৮১/৯২এ/৯৩/৯৪, ফোন- ৮১৪৪৭৬৯ মোবাইল- ০১৮৪১-১১০০০২।
ওয়ষ্টিন কালেকশন, দোকান# ৬৪-৬৫ / ৭২-৭৩, লেভেল ২, ব্লক- এ, ফোন- ৯১১১৪৪০, এক্স- ১০২০৭৩, ১০২০৬৪।
সেলাই ঘর, দোকান# ৫৭-৫৮ / ৬৯-৭০, লেভেল ২, ব্লক- এ, মোবাইল- ০১৭২০-২৮৫৪৫৬, ০১৬১৭-১৭১০৫৭।
দি রেমন্ড শপ, দোকান# ৫৪, লেভেল ২, ব্লক- বি, ফোন- ৯১২৯৯৮৪।
সিলভার রেইন বাংলাদেশ, দোকান# ২৮-৩০, লেভেল ২, ব্লক- বি, ফোন- ৯১১১৪৪০, এক্স- ২০২০২৮।
হাল মার্ক, দোকান# ২১-২২, লেভেল ২, ব্লক- বি।
অঞ্জনস, দোকান# ১০৮, লেভেল ২, ব্লক- ডি, ফোন- ৮১২৭১৬৪।
ষ্টার টেইলরস, দোকান# ৩৯-৪০, লেভেল ৩, ব্লক- এ, ফোন- ৯১১১৪৪০, এক্স- ১০৩০৪০।
নাইট ড্রিমস, দোকান# ৫৮, লেভেল ৩, ব্লক- বি, মোবাইল- ০১১৯১-২০৯০৮৭।
রাইট লাইফষ্টাইল, দোকান# ৮-৯, লেভেল ৩, ব্লক- সি, মোবাইল- ০১৯২৮-০২৯৬০০।
মায়েস্ত্রো কালেকশন, দোকান# ৬৬-৬৭, লেভেল ৩, ব্লক- ডি, মোবাইল- ০১৭১২-৭৫৬১৭৭।
পারফেক্ট টেক্সটাইল, দোকান# ৪৪-৪৫, লেভেল ৪, ব্লক- এ, মোবাইল- ০১৯১৩-৫৯৪৬১৩।
কম্পিউটার সোর্স, দোকান# ২১,২২,২৩,৩২ ও ৩৩, লেভেল ৫, ব্লক- বি, ফোন- ০২-৯১০৪০১৯, ০২-৯১০৪০২১।
শতরূপা জুয়েলার্স, দোকান# ৫৬,৫৭ ও ৫৮, লেভেল ৫, ব্লক- বি, ফোন- ৮১২১৮৮৪, ৯১১১৪৩৯, এক্স- ২০৫০৫৬, ২০৫০৫৭, ২০৫০৫৮, ফ্যাক্স- ৭৩৯০০২২।
Rangs ইলেক্ট্রনিক্স লিঃ, দোকান# ১৩-৩২, লেভেল ৬, ব্লক- এ,ফোন- ৯১১১৪৪০ এক্স- ১০৬০১৩, মোবাইল- ০১৭৩০-০১৩৫৬২।
দেশী দশ, লেভেল ৭, ব্লক-এ।
ম্যানলিনা, লেভেল ৭, ব্লক-এ।
বাটা বাজার, লেভেল ৭, ব্লক-বি।
মেনজ ক্লাব, লেভেল ৭, ব্লক-বি।
এক্সটাসি, লেভেল ৭, ব্লক-সি।
ইনফিনিটি মেগা মল, লেভেল ৭, ব্লক-সি।
ফ্রিল্যান্ড, লেভেল ৭, ব্লক-ডি।
এপেক্স, লেভেল ৭, ব্লক-ডি।
স্টার সিনেপ্লেক্স
লেভেল ৮ এর ব্লক ‘ডি’ শপিং মলের উত্তর- পশ্চিম কোণে অবস্থিত। ‘ডি’ ব্লকে সিনেমা হল আছে।
ষ্টার সিনেপ্লেক্সে হল সংখা ৩টি।
আসন সংখ্যা ২৫০টি।
প্রতিদিন সকাল ১০.০০ টা থেকে রাত ১০.০০ টা পর্যন্ত সিনেপ্লেক্সটি খোলা থাকে। সিনেপ্লেক্সের ডানদিকে টিকেট কাউন্টার রয়েছে।
প্রিমিয়াম টিকেটের মূল্য ২০০ টাকা (জনপ্রতি) এবং রেগুলার টিকেটের মূল্য ১৫০ টাকা (জনপ্রতি)। সিনেপ্লেক্সের গ্রাউন্ডের ভেতর ফাষ্ট ফুড শপ আছে।
সাপ্তাহিক ও দৈনিক ছবি প্রদর্শনের সময়:
লেভেল ১
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-১ এর ৪টি ব্লকে মোট ৩৯২টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ১২০টি, বি-ব্লকে ৭০টি, সি-ব্লকে ৯১টি এবং ডি-ব্লকে ১১১টি দোকান আছে।
লেভেল-২
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-২ এর ৪টি ব্লকে মোট ৫৩৭ টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ১৬০টি, বি-ব্লকে ২০০টি, সি-ব্লকে ৮৫টি এবং ডি-ব্লকে ৯২টি দোকান আছে।
লেভেল-৩
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৩ –এর ৪টি ব্লকে মোট ৪৫৭ টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ২০০টি, বি-ব্লকে ৯৫টি, সি-ব্লকে ৮৫টি এবং ডি-ব্লকে ৭৭টি দোকান আছে।
লেভেল-৪
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৪ –এর ৪টি ব্লকে মোট ৪৫০ টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ১৯৫টি, বি-ব্লকে ৯৬টি, সি-ব্লকে ৮৭টি এবং ডি-ব্লকে ৭২টি দোকান আছে। এই লেভেলের প্রত্যেক ব্লকেই শুধুমাত্র শাড়ী দোকান রয়েছে।
লেভেল-৫
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৫ –এর ৪টি ব্লকে মোট ৪৬১ টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ২০২টি, বি-ব্লকে ৯৭টি, সি-ব্লকে ৮৩টি এবং ডি-ব্লকে ৭৯টি দোকান আছে।
লেভেল-৬
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৬ –এর ৪টি ব্লকে মোট ২৬৯ টি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ৭৭টি, বি-ব্লকে ৬২টি, সি-ব্লকে ১০০টি এবং ডি-ব্লকে ৩০টি দোকান আছে।
লেভেল-৭
বসুন্ধরা শপিং মলের লেভেল-৭ –এর ৪টি ব্লকে মোট ৯ টি মেগা মল রয়েছে। এর মধ্যে এ-ব্লকে ২টি, বি-ব্লকে ২টি, সি-ব্লকে ২টি এবং ডি-ব্লকে ৩টি মেগা মল আছে।
লোকেশন ম্যাপ(গুগল হতে)
ঠিকানা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, ১৩/ক/১ পান্থপথ, ঢাকা-১২০৫।
ফোন নম্বর – ৮১৫৮০৩৩-৩৪, ৮১৫৮৬২৩-২৪, ৯১১১৪৪০
ফ্যাক্স- ৮৮০-২-৯১৩৫৪৩৪
ই-মেইল- bedl@bg.com.bd
ওয়েবসাইট- http://www.bashundharagroup.com
Bashundhara City Complex Map

Magic DVD Ripper 8.2.0 – ডিভিডি থেকে প্রতিটি মুভি কে আলাদা করার জন্য এই অ্যাপ্লিকেশান টির বিকল্প নাই ।



Magic DVD Ripper 8.2.0 – ডিভিডি থেকে প্রতিটি মুভি কে আলাদা করার জন্য এই অ্যাপ্লিকেশান টির বিকল্প নাই ।
Magic DVD Ripper 8.2.0 একটি খুব সহজ এবং শক্তিশালী  চমত্কার সফটওয়ার টুল যা ডিভিডি ফাইলে গুলোকে যেকোনো ফরম্যাটে কনভার্ট করতে পারে ।
ম্যাজিক ডিভিডি রিপারের এর মূল বৈশিষ্ট্য:
 XvidDivX বা অন্যান্য AVI ফরম্যাটে ডিভিডি রূপান্তর করুন
 WMV করার ডিভিডি রূপান্তর করুন
  MP4 থেকে ডিভিডি রূপান্তর করুন (আইপড, PSP-PS3 জন্যস্মার্টফোন বা অন্যান্য MP4 প্লেয়ার)
 MPEG2 করার ডিভিডি রূপান্তর করুন
 MP 3 থেকে ডিভিডি রূপান্তর করুন
 ভিসিডি বা SVCD করার ডিভিডি রূপান্তর করুন
 স্মার্ট গাণিতিক এবং স্বয়ংক্রিয় ডি একত্র মেশা  মুভি গুলোর  মানের কোন ক্ষতি ছাড়াই কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে ডিভিডি সিনেমা গুলিকে কপি করা । 
 ডিভিডি সব নিষেধাজ্ঞা (সিএসএস, অঞ্চলRCE, সনি arccosPuppetLockসরান
• স্বয়ংক্রিয়ভাবে আমরা স্থির করেছি নতুন সুরক্ষিত ডিভিডি জন্য ডিক্রিপশন ফাইল ডাউনলোড
 মেনু, ট্রেলার এবং বিশেষ বৈশিষ্ট্য সহ সম্পূর্ণ ব্যাকআপ ডিস্ক,
 কপি প্রধান সিনেমা শুধুমাত্র বা বিভক্ত ডিভিডি -9 মধ্যে 2 ডিভিডি -5
 কম্প্রেস ডিভিডি একটি 4.7 গিগাবাইট ডিস্ক মাপসই
মাত্র এক ক্লিক করেঅত্যন্ত ব্যবহার সহজ 
• উচ্চ চমত্কার গতি ও চমৎকার আউটপুট মান
অ্যাপ্লিকেশান টি ডাউনলোড করতে  এখানে  ক্লিক করুন ।
আর Activate করার জন্য সিরিয়াল কি ডাউনলোড করুন এখান থেকে ।
pppuu

বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

ফেসবুকে ফ্রেন্ড বাড়ানোর নতুন পদ্ধতি !

আমরা ইদানিং লক্ষকরি ফেসবুকে অনেকে কমেন্ট বক্সে, মেসেজ করে, স্টাটাসে একটি কথা বারবার প্রচার করে আর সেটাহলো Add Me.
add me as a friend on facebook ফেসবুকে ফ্রেন্ড বাড়ানোর নতুন পদ্ধতি !
আমি প্রথমে জিনিসটি বুঝে উঠিনি মানেটা কি ? আমার বন্ধুর মাধ্যমে জানলাম এর মানে কি ? আমার বন্ধু আমাকে বললো সে Friend Request দিতে বলছে, নতুন Friend খুজছে। আমি শুনে প্রথমে হাসলাম। এর মধ্যে আমাকে একজন বললো ”Add Me”.
এই ব্যপারটা আমার কাছে মজার বলে হলো তাই আমি তার সাথে কথা বলে জানলাম সে নতুন Friend বানাতে চায়। আমি তাকে বললাম আমাকে আপনি চেনেন না Friend করতে চান কেন ? সে আর আমার সাথে কথা বললো না। তারপর সে আমাকে একটি গ্রুপে যাওযার জন্য Link Massage করলো আমি তার গ্রুপে Add হলাম। গ্রুপের নাম  >>>> রিকুয়েস্ট বাজার <<<<    আমি গ্রুপে ভিতরে গিয়ে দেখলাম ওর মত অনেকে Add Me , ১০ জনকে Add করবো , Request পাঠাও Super Speed ডে Accept করবো এই রকম হাজার রকম কথা লেখা।
scrn 530e06ff ফেসবুকে ফ্রেন্ড বাড়ানোর নতুন পদ্ধতি !
এই রকম একটা গ্রুপের কথা আমি প্রথম জানলাম। আমার তেমন আগ্রহ না থাকলেও যারা Friend বাড়াতে আগ্রহী তারা এই গ্রুপের সাথে থাকতে পারেন।
গ্রুপের লিংক : https://www.facebook.com/groups/Dubshatar/